ফরিদপুর ( faridpur ) জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল
ফরিদপুর জেলার পটভূমি ( faridpur )
ব্রিটিশ শাসন আমলে সৃষ্ট একটি অন্যতম প্রাচীন জেলার নাম ফরিদপুর । অনেক আউলিয়া-দরবেশ, রাজনীতিক, পূণ্যাত্মার আবাসভূমি হিসেবে এ অঞ্চল অত্যন্ত সুপরিচিত। এ জেলার পূর্বনাম ছিল ‘‘ফতেহাবাদ’’। প্রখ্যাত সাধক এবং দরবেশখাজা মাইনউদ্দিন চিশতী (রহঃ) এর শিষ্য শাহ ফরিদ (রহঃ) এর নামানুসারে এ জেলার নামকরণ করা হয় ফরিদপুর। ফরিদপুর জেলার প্রতিষ্ঠা সন১৭৮৬ হলেও তখন এটির নাম ছিল জালালপুর এবং প্রধান কার্যালয় ছিল ঢাকা। ১৮০৭খ্রিঃ ঢাকা জালালপুর হতে বিভক্ত হয়ে এটি ফরিদপুর ( faridpur ) জেলা নামে অভিহিত হয় এবংহেড কোয়ার্টার স্থাপন করা হয় ফরিদপুর শহরে। গোয়ালন্দ, ফরিদপুর সদর, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জ এই চারটি মহকুমা সমন্বয়ে ফরিদপুর জেলা পূর্ণাঙ্গতাপায়। বৃহত্তর ফরিদপুর জেলা পাঁচটি জেলায় রূপামত্মরিত হয়েছে। জেলাগুলোহচ্ছেঃ ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর। এ জেলায় হাজীশরীয়তুল্লাহর নেতৃত্বে ফরায়েজী আন্দোলন ব্যাপক প্রসার লাভ করে। এক সময়গড়াই, মধুমতি, বারাসিয়া, চন্দনা, কুমার প্রভৃতি নদীর তীরবর্তী জমিতে নীলচাষ করা হতো। আলফাডাঙ্গা ও মীরগঞ্জে প্রধান কুঠি স্থাপন করা হয়েছিল। এজেলার ৫২টি নীল কুঠি এর অর্মত্মভূক্ত ছিল। প্রধান ম্যানেজার ছিলেন ডানলফ।অন্যান্য জেলার ন্যায় এ জেলায়ও নীল বিদ্রোহ হয়েছে। এতে নেতৃত্ব দেন দুদুমিয়া। এক সময় এ জেলা বিল প্রধান জলা ভূমি এলাকা ছিল এবং পদ্মার প্লাবনে পলিমাটিতে উর্বর হতো। জেলা শহর বর্তমানে কুমার নদীর তীরে অবস্থিত। ফরিদপুর পৌরসভা সৃষ্টি হয় ১৮৬৯ সালে। ৯টি ওয়ার্ড ৩৫টি মহল্লা নিয়ে জেলা শহর গঠিত।এর আয়তন ২০.২৩ বর্গ কিলোমিটার। প্রাচীন নিদর্শন ও প্রত্ন সম্পদের মধ্যে -গেরদা মস্জিদ (হিঃ ১০১৩), পাতরাইল মস্জিদ ( ১৪৯৩ -১৫১৯ খ্রিঃ), সাতৈরমস্জিদ ( ১৫১৯ খ্রিঃ), বাসুদেব মন্দির, জগদবন্ধুর আঙ্গিনা, ফতেহাবাদ টাকশাল(১৫১৯-১৫৩২ খ্রিঃ), মথুরাপুর দেউল, বাইশরশি জমিদারবাড়ী, জেলা জজ কোর্ট ভবন(১৮৮৯ খ্রিঃ), ভাঙ্গা মুন্সেফ কোর্ট ভবন (১৮৮৯ খ্রিঃ) উল্লেখযোগ্য।
সুপ্রাচীনকাল থেকেই ফরিদপুরের ( faridpur ) রয়েছে অনেক কীর্তিময় গৌরব-গাঁথা। ফরিদপুর জেলারপ্রতিষ্ঠা ১৭৮৬ সালে। মতামত্মরে এ জেলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮১৫ (বাংলা পিডিয়া)।এর আয়াতন ২০৭২.৭২ বর্গ কিলেমিটার। উত্তরে রাজবাড়ী এবং মানিকগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে নড়াইল ও মাগুরা, দক্ষিণে গোপালগঞ্জ জেলা পূর্বে ঢাকা ও মুন্সীগঞ্জএবং মাদারীপুর জেলা। ফরিদপুর জেলায় মোট পৌরসভা ৪টি, ওয়ার্ড ৩৬টি, মহল্লা৯২টি, ইউনিয়ন ৭৯টি, গ্রাম ১,৮৫৯টি। মোট উপজেলা ৯টি। সেগুলো হচ্ছেঃ ফরিদপুরসদর, মধুখালী, বোয়ালমারী,আলফাডাঙ্গা, সালথা, নগরকান্দা, ভাঙ্গা, সদরপুর, চরভদ্রাসন।
ভৌগোলিক সীমানা
আয়তন ২০৭২.৭২ বর্গ কিলোমিটার, ফরিদপুর ( faridpur ) জেলা ৮৯.২৯° পূর্ব হতে ৯০.১১° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ এবং ২৩.১৭° উত্তর হতে ২৩.৪০° উত্তর অক্ষাংশে অবস্থিত, উত্তরে রাজবাড়ী জেলা ও মানিকগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে গোপালগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে মাগুরা জেলা ও নড়াইল জেলা এবং পূর্বে ঢাকা জেলা, মাদারিপুর জেলা ও মুন্সীগঞ্জ জেলা অবস্থিত।
ফরিদপুর জেলার তথ্যাবলী
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
ফরিদপুর জেলার অভ্যন্তরীণ মানচিত্র
ফরিদপুর ( faridpur ) জেলায় মোট পৌরসভা ৫টি, ওয়ার্ড ৩৬টি, মহল্লা ৯২টি, ইউনিয়ন ৮১টি, গ্রাম ১৮৮৭টি। মোট উপজেলা ৯টি। সেগুলো হচ্ছেঃ
- ফরিদপুর সদর উপজেলা
- বোয়ালমারী উপজেলা
- আলফাডাঙা উপজেলা
- মধুখালী উপজেলা
- ভাঙ্গা উপজেলা
- নগরকান্দা উপজেলা
- চরভদ্রাসন উপজেলা
- সদরপুর উপজেলা
- সালথা উপজেলা
ফরিদপুর সদর উপজেলা
আয়তন (বর্গ কিলোমিটারে): ৪০৭.০২ বঃকিঃ
আওতাধীন ইউনিয়ন: (১১টি): ঈশান গোপালপুর ইউনিয়ন,চরমাধবদিয়া ইউনিয়ন,নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন,আলিয়াবাদ ইউনিয়ন,,মাচ্চর ইউনিয়ন,অম্বিকাপুর ইউনিয়ন,কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন, ফরিদপুর সদর,কানাইপুর ইউনিয়ন,কৈজুরী ইউনিয়ন, গেরদা ইউনিয়ন
বোয়ালমারী উপজেলা
আয়তন (বর্গ কিলোমিটারে): ২৭২.৩৪ বঃকিঃ
আওতাধীন ইউনিয়ন: (১১টি): ঘোষপুর ইউনিয়ন,সাতৈর ইউনিয়ন,চাঁদপুর ইউনিয়ন, দাদপুর ইউনিয়ন, বোয়ালমারী ইউনিয়ন,চতুল ইউনিয়ন,পরমেশ্বরদী ইউনিয়ন,শেখর ইউনিয়ন,রূপাপাত ইউনিয়ন,ময়না ইউনিয়ন,গুনবহা ইউনিয়ন
আলফাডাঙা উপজেলা
আয়তন (বর্গ কিলোমিটারে): ১৩৬.০০ বঃকিঃ
আওতাধীন ইউনিয়ন: (৬ টি): আলফাডাঙ্গা ইউনিয়ন,গোপালপুর ইউনিয়ন,টগরবান্দা ইউনিয়ন,পাঁচুরিয়া ইউনিয়ন,বানা ইউনিয়ন,বুড়াইচ ইউনিয়ন
মধুখালী উপজেলা
আয়তন (বর্গ কিলোমিটারে): ২৩০.২০ বঃকিঃ
আওতাধীন ইউনিয়ন: (১১টি): গাজনা ইউনিয়ন,নওপাড়া ইউনিয়ন,বাগাট ইউনিয়ন,মেগচামী ইউনিয়ন,কামারখালী ইউনিয়ন,জাহাপুর ইউনিয়ন,রায়পুর ইউনিয়ন, ডুমাইন ইউনিয়ন,আড়পাড়া ইউনিয়ন, কোড়কদী ইউনিয়ন,কামালদিয়া ইউনিয়ন
ভাঙ্গা উপজেলা
আয়তন (বর্গ কিলোমিটারে): ২১৬.৩৪ বঃকিঃ
আওতাধীন ইউনিয়ন: (১২ টি): মানিকদাহ ইউনিয়ন,হামিরদিহ ইউনিয়ন,নুল্লাগঞ্জ ইউনিয়ন,চান্দ্রা ইউনিয়ন,কালামৃধা ইউনিয়ন,আজিমনগর ইউনিয়ন,তুজারপুর ইউনিয়ন,নাছিরাবাদ ইউনিয়ন, ঘাড়ুয়া ইউনিয়ন,কাউলিবেড়া ইউনিয়ন,চুমুরদী ইউনিয়ন,আলগী ইউনিয়ন
নগরকান্দা উপজেলা
আয়তন (বর্গ কিলোমিটারে): ১৯৩.৯১ বঃকিঃ
আওতাধীন ইউনিয়ন: (৯ টি): চরযশোরদী ইউনিয়ন,পুরাপাড়া ইউনিয়ন,কোদালিয়া শহীদনগর ইউনিয়ন,কাইচাইল ইউনিয়ন,ফুলসুতি ইউনিয়ন,তালমা ইউনিয়ন,রামনগর ইউনিয়ন, নগরকান্দা,ডাঙ্গী ইউনিয়ন,লস্করদিয়া ইউনিয়ন
সালথা উপজেলা
আয়তন (বর্গ কিলোমিটারে): ১৮৫.১১ বঃকিঃ
আওতাধীন ইউনিয়ন: (৮ টি): ভাওয়াল ইউনিয়ন,আপঘর ইউনিয়ন,মাঝারদিয়া ইউনিয়ন,বল্লভদী ইউনিয়ন,গট্টি ইউনিয়ন,যদুনন্দি ইউনিয়ন,রামকান্তপুর ইউনিয়ন,সোনাপুর ইউনিয়ন,
সদরপুর উপজেলা
আয়তন (বর্গ কিলোমিটারে): ২৯০.২১ বঃকিঃ
আওতাধীন ইউনিয়ন: (৯ টি): চর বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন, আকটেরচর ইউনিয়ন,নারিকেলবাড়িয়া ইউনিয়ন, ,চর নাছিরপুর ইউনিয়ন,ভাষাণচর ইউনিয়ন, ,কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন, সদরপুর ইউনিয়ন, চর মানাইর ইউনিয়ন,ঢেউখালী ইউনিয়ন
চরভদ্রাসন উপজেলা
আয়তন (বর্গ কিলোমিটারে): ১৪১.৫৯বঃকিঃ
আওতাধীন ইউনিয়ন: (৪ টি): চরভদ্রাসন ইউনিয়ন,চরহরিরামপুর ইউনিয়ন,গাজিরটেক ইউনিয়ন, চরঝাউকান্দা ইউনিয়ন
জনসংখ্যা
১৭,৪২,৭২০ জন (২০০১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী)
- পুরুষ ৮,৯৩,২৮০ জন
- মহিলা ৮,৪৯,৪৪০ জন
ফরিদপুর জেলার ভাষা ও সংস্কৃতি
সৃষ্টির পর থেকেই পৃথিবীর সব মানব গোষ্ঠিই তাদের নিজ নিজ কামনা-বাসনা, চাওয়া-পাওয়া, ব্যথা-বেদনা, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বিরাহ প্রকাশ করে আসছে।বিভিন্নভাবে প্রকাশের এই মাধ্যমই হচ্ছে সাহিত্য। যে জাতির ভাসা, সাহিত্যসমৃদ্ধ সে জাতি তত সমৃদ্ধ। আমরা বাঙালী আমাদের অতীত সাহিত্যের ঐতিহ্যরয়েছে। লোক সংস্কৃতি বাংলা সাহিত্যের একটি বিশাল ভান্ডার। ফরিদপুরের ( faridpur ) নিজস্বসংস্কৃতিও এক্ষেত্রে উল্লেখ করার মত। লোকগীতি, লোকসংগীতি, পল্লীগীতি, বাউলগানের বিখ্যাত মরমী লোক কবি ও চারণ কবিদের লালন ক্ষেত্র এ ফরিদপুরে। এজেলার অনুকুল আবহাওয়া ও পরিবেশ এদের লালন করেছে আর যুগে যুগে উপাদান ওউপকরণ সরবরাহ করে মরমী ও লোক কবিদের সাধনা ক্ষেত্রে অনুপ্রেরনা যুগিয়েছে।পল্লী কবি জসীমউদ্দিন, তাইজদ্দিন ফ কির, দেওয়ান মোহন, দরবেশ কেতারদি শাহ, ফকির তীনু শাহ, আজিম শাহ, হাজেরা বিবি, বয়াতি আসাদুজ্জামান, আবদুর রহমানচিশতী, আঃ জালাল বয়াতি, ফকির আব্দুল মজিদ প্রমুখের নাম উল্লেখযোগ্য।
নদ–নদী
ফরিদপুর ( faridpur ) জেলার সীমান্তে দুইটি বড় নদী বিদ্যমান। একটি পদ্মা আরেকটি মেঘনা। পদ্মা জেলার উত্তর পূর্বাংশে পাবনা ও ঢাকা হতে জেলাকে বিভক্ত করেছে। এটি প্রথমতঃ মুন্সীগঞ্জ জেলার নিকট ভেলবারিয়া ফ্যাকটরিয়া উত্তর পশ্চিমাংশ স্পর্শ করে গোয়ালন্দের নিকট যমুনার সঙ্গে মিলিত হয়েছে। সাধারণতঃ এই সংযোগ বাইশ কোদালীয়া নামে পরিচিতি।
পদ্মার একটি শাখার নাম আড়িয়াল খাঁ, এটির উপরের দিকের নাম ছিল, ভূবনেশ্বর। ১৮০১ সালে ঠগদের দমনের জন্য আড়িয়াল খাঁ নামীয় এক জমাদার গভর্ণমেন্ট কর্র্তক নিযুক্ত হয়। ভূবনেশ্বর হতে এক খাল খনন করে এটি প্রাচীন পদ্মার দক্ষিণাংশের সঙ্গে সংযুক্ত করে দেওয়ায়, এটিই কালক্রমে প্রবল রূপ পরিগ্রহ করে প্রাচীন পদ্মা ও ভূবনেশ্বনের কতকাংশ গ্রাস করে ফেলে ও সাধারণের নিকট আড়িয়াল খাঁ নামে পরিচিতি হয়। এই নদী ফরিদপুর হতে কতক মাইল দূরে চর মুকুন্দিয়া নামে দ্বীপ গঠিত করে, প্রথমতঃ দক্ষিণ পূবাংশে দিয়ে ফুলতলা নদীর সহিত মিলিত হয়েছে। বর্ষার সময়ে এর প্রশস্ততা ১৬০০ গজ হয়। নীলখীর খাল এটির ২/৩ মাইল অতিক্রম করে আড়িয়াল খাঁ হতে কুমার পর্যন্ত প্রবাহিত হচ্ছে। গ্রীষ্ম সময়ে ২৫ গজ ও বর্ষার সময়ে ৫০ গজ প্রশস্ত হয়।
অর্থনীতি
দেশের প্রধান পাট ফলনশীল জেলা ফরিদপুরে সুস্বাদু ধান, ইক্ষু, গম, পেঁয়াজ, সরিষা সহ নানা ফসল উৎপন্ন হয়। ফরিদপুরের পদ্মার ইলিশ জগৎখ্যাত হয়ে আছে আজও। আকাশ ও উজান থেকে আসা পানির উপযোগিতায় ফরিদপুরে কৃষির সম্প্রসারণ হয়েছে অভাবিত। এখনও কৃষিই এখানকার অর্থনীতির প্রাণ। প্রমত্তা পদ্মা, কোল থেকে ভূবনেশ্বর ও আড়িয়াল খাঁ, কুমার, মধুমতি, গড়াই, চন্দনা, বারাশিয়া নদী মানুষের হাতে সোনার ফসল ও মাছসহ অনন্য সম্পদ তুলে দিয়েছে।
প্রত্নসম্পদ
- শেরশাহ গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড
- বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আবদুর রউফ স্মৃতি জাদুঘর ও পাঠাগার
- মথুরাপুর দেউল
- পাতরাইল মসজিদ ও দিঘী,
- সাতৈর শাহী মসজিদ
- ফরিদপুর জেলাজজ কোর্ট ভবন
- ভাঙ্গা মুন্সেফ আদালত ভবন।
- শ্রীঅঙ্গন
- কানাইপুর জমিদার বাড়ি
দর্শনীয় স্থান
- নদী গবেষণা ইন্সটিটিউট
- টেপাখোলা সুইচ গেট
- ধলার মোড় (পদ্মারপাড়)
- রাজেন্দ্র কলেজ (সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ)
- পদ্মা বাঁধ
- পল্লিকবিজসীমউদ্দীনের বাসভবন
- আটরশি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল
- পদ্মা নদীর বালুচর, সি এন্ড বি ঘাট
- শ্রীধামশ্রীঅঙ্গন (হিন্দু মন্দির)
- নন্দালয়, সিংপাড়া (হিন্দু মন্দির)
- শেখ রাসেল শিশু পার্ক (বিনোদনকেন্দ্র)
- কাঠিয়া কালীবাড়ি, তালমা মোড় (হিন্দু মন্দির)
- তালমা মোড় (গোরুর খামার)
- অম্বিকা ময়দান
- ফরিদপুর জেলাজজ কোর্ট ভবন
- ফলিয়া মুন্সী বাড়ি ,আলফাডাঙ্গা
- মীরগঞ্জ নীল কুঠি,আলফাডাঙ্গা
- কালিনগর, কালিবাড়ী(কালি মন্দির), বোয়ালমারি
- বাইশ রশি জমিদার বাড়ি
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- শামসুল হক ফরিদপুরী- বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব,লেখক ও গবেষক
- আবদুল খালেক- অবিভক্ত ভারতবর্ষের কংগ্রেস নেতা, ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লবী, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক।
- অম্বিকাচরণ মজুমদার- সাবেক সভাপতি, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- বাঙালী জাতির স্থপতি;
- শেখ হাসিনা- বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী
- হাজী শরীয়তুল্লাহ- ফরায়েজি আন্দোলনের নেতা;
- মুন্সি আব্দুর রউফ- বীরশ্রেষ্ঠ;
- জসীম উদ্দিন- পল্লিকবি;
- কাজী মোতাহার হোসেন- বিখ্যাত লেখক, বিজ্ঞানী, দাবাড়ু, সাবেক জাতীয় অধ্যাপক
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়- ঔপন্যাসিক, কবি;
- নরেন্দ্রনাথ মিত্র- ঔপন্যাসিক;
- মৃণাল সেন- ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার ও লেখক;
- তারেক মাসুদ- চলচ্চিত্রকার;
- মোহিনী চৌধুরী- গীতিকার ও চিত্র পরিচালক
- বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়- সাংবাদিক, পদ্মভূষণপ্রাপ্ত;
- মুসা বিন শমসের- বাংলাদেশের শীর্ষ ধনী;
- মাকসুদুল আলম- পাটের জীবন রহস্য উন্মোচনকারী প্রথম বাংলাদেশী বিজ্ঞানী;
- অজিতকুমার চক্রবর্তী(১৮৮৬-১৯১৮) বাঙালি সাহিত্যিক।
- রমেশচন্দ্র মজুমদারঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বিখ্যাত লেখক, গবেষক।
- সুকান্ত ভট্টাচার্য- ক্ষনজন্মা প্রতিভাবান বাঙালী কবি।
- মীর মোশাররফ হোসেনবিখ্যাত বাঙালি সাহিত্যিক।
- এ কিউ এম জয়নুল আবেদীন, বাংলাদেশ সংবাদপত্র পরিষদের সাবেক প্রেসিডেন্ট।
- জোহরা বেগম কাজী, প্রথম বাঙালী মুসলিম নারী চিকিৎসক।
- অঞ্জু ঘোষবেদের মেয়ে জোসনা খ্যাত অভিনেত্রী।
- রিয়াজ-চিত্রনায়ক।
- ববিতা -চিত্রনায়িকা।
- পাওলি দাম-চিত্রনায়িকা।
- গীতা দত্ত-চিত্রনায়িকা
বিঃদ্রঃ এখানে দেওয়া সকল তথ্য ইন্টারনেট এর বিভিন্ন তথ্যমূলক ওয়েবসাইট ও স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে সংগ্রহ করে দেওয়া হয়েছে। যদি কোনো তথ্যে ভুল থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সঠিক তথ্য দিয়ে ভুল টা সংশোধন করার জন্য আমাদের সাহায্য করবেন এবং এই তথ্য টি পরে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে তথ্যটি শেয়ার করবেন ।